বিদ্যালয়টি মধুমতি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায় ২০১৩ সালে । বর্তমানে টিনশেড ঘরে শিক্ষার্থীদের পাঠদান চলিতেছে।
হাজী মোহাম্মাদ আলী সাবেহ নিজ উদ্যোগে এলাকার জনগনের সহায়তায় বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৬ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়করণ করা হয়।।
১। ইমাম হাচান (শিপন)- সভপতি।
২। মো: জুলফিকার আলী - সহসভাপতি।
৩। লিপি বেগম - সদস্যা
৪। আল আমিন মিয়া- সদস্য
৫। মো: মানিক শিকদার - সদস্য
৬।উজ্জল বাকচী- সদস্য
৭। আজুয়ারা বেগম - সদস্যা
৮।মিতা রহমান- সদস্যা
৯। এফ, আর ফারুক - সদস্য
১০। মুন্সি আনিচুর রহমান - প্র: শি: / সদস্য সচিব।
২০১০ সালে ৮০%
২০১১ সালে ১০০%
২০১২ সালে ৮০%
২০১৩ সালে ১০০%
২০১৪ সালে ১০০%
উপবৃত্তি চাল আছে।
লেখাপড়ার মান উন্নতি করা, ঝরে পড়ার হার ০০% করা।
জিপিএ ৫ এর হার বৃদ্ধি করা
চর্তুরদিকে মধুমতি নদী বেষ্ঠিত হওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থা দুর্গম।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস